বাইবেল অধ্যায়নের জন্য ব্যক্তিগত প্রস্তুতির ছয়টি নীতি
১. খ্রীস্ট যীশুতে বিশ্বাস আনা ঃ
ব্যক্তিগত প্রস্তুতির ক্ষেত্রে পবিত্র বাক্য অধ্যায়নের উপর অতিরিক্ত জোর দেওয়া যায় না । সবাইকে অবশ্যই আগে তার জীবনের ব্যক্তিগত ত্রাণকর্তা হিসাবে যীশুখ্রিস্টকে বিশ্বাস করা প্রয়োজন আছে, কারন এই “ পাৰ্থিৰ মানুষ ” ( যীশু বিহীন মানুষ) কখনই ঈশ্বরের বিষয় বােঝা বা তা গ্রহণ করার ক্ষমতা রাখে না ( ১ করিন্থীয় ২:১৪ ) । এরফলে , একমাত্র বিশ্বাসে যীশুকে গ্রহণ করেই তা সম্ভব ( ইফিষিয় ২ঃ১৪ ) । কারণ ঈশরের পবিত্র আত্মাই কেবল আমাদেরকে তার বাক্যের গূঢ় অর্থ বুঝতে সাহায্য করে ।
২. বিশ্বাস করুন যে , ৰাইবেল স্বর্গীয় অনুপ্রেরণায় লেখা ঃ
ঈশ্বরের বাক্য নিজেই দাবী করে যে , এই বাক্য স্বর্গীয়ভাবে অনুপ্রাণিত ( ২তীমথিয় ৩ঃ১৬-১৭) । এই বাস্তব বিষয়টিকে স্বীকৃতি দেওয়া ছাড়া পবিত্র বাক্য অধ্যয়ন করা কোন ভাবেই উচিত হবে না । এক্ষত্রে "মুখে" কিছু বলার প্রয়োজন নেই , শুধু এটি হৃদয়ে স্বীকার করা প্রয়োজন যে , বাইবেল সম্পূর্ণভাবে সত্য ও নির্ভুল ।
৩. প্রার্থনা ঃ
পবিত্র বাক্য বোঝার জন্য প্রার্থনা একান্তভাবে প্রয়ােজন । ঈশ্বরের বাক্য এই নির্দেশনা দেয় যে , যদি কারাে জ্ঞান-প্রজ্ঞার অভাব থাকে, এবং সে যদি এটি পেতে চায় তাহলে ঈশ্বর তাকে এটি বিনামুল্যেই দান করে থাকেন ( যাকোব ১ঃ৫ ) । জ্ঞান-বুদ্ধির সংশােধন ও সুবিবেচনা লাভের জন্য পূর্ণ বিশ্বাসে প্রার্থনা করলে ঈশ্বর তা শুনে থাকেন , কারণ ঈশ্বরের ইচ্ছাশক্তির মধ্যেই এগুলি রয়েছে ( ১ যােহন ৫:১৪- এর সঙ্গে মথি ৭:৭ পদের তুলনা করুন ) ।
8. গভীর মনােযোগ সহকারে পড়ুন এবং ধৈর্য ধরে রাখুন ঃ
যেহেতু ঈশ্বরের অনেক বাক্য সঙ্গে সঙ্গে বােঝা যায় না , এজন্য গভীর মনােযোগ সহকারে ও ধৈর্যের সাথে বাইবেল পড়া উচিত ( ২তীমথিয় ২ঃ১৫) । সীমাবদ্ধ মানুষ হয়েও আমরা যখন অসীম ঈশ্বরের সীমাহীন মন সম্পর্কে বােঝার চেষ্টা করি তখন আমাদের মনে রাখতে হবে যে , এমনকি কোন একটা অতি ছোট অংশও আমাদের বুঝতে অনেক সময় লাগতে পারে ।
৫. অবিরত পাপ স্বীকার করুন ঃ
অবিরত নিজের পাপ স্বীকার করে ঈশ্বরকে আমাদের জীবন পবিত্র ও শুচি করার সুযােগ দেওয়া প্রয়োজন যেন , তাঁর সঙ্গে আমাদের আরও বেশি সহভাগীতা লাভ করা সম্ভব হয় (১যােহন ১ঃ৬ঃ১০ ) । এটা আমাদের উপলব্ধি করা প্রয়ােজন যে , আমারা নিজেদের পাপ স্বীকার করলে তা আমাদের পাপ করা থেকে বিরত রাখে , ফলে যেসব বিষয় ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে সঠিক নয় সেগুলি আমাদের কথা , কাজ ও চিন্তা থেকে সরিয়ে ফেলতে আমরা সাহায্য পাই ।
৬. স্বেচ্ছায় ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে জীবন যাপন করুন ঃ
আমাদেরকে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট বলেছেন , "যদি কেউ তাঁর ইচ্ছা পালন করতে চায় তবে সে বুঝতে পারবে যে , এই শিক্ষা ঈশ্বরের কাছ থেকে এসেছে . . . "(যােহন ৭ঃ১৭ ) শিক্ষার লক্ষ্য যদি হয় জীবন্ত ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও গভীর করা , তাহলে যেকোন জ্ঞানই হােক না কেন তা ঐ সম্পর্কেকেই আরও পরিষ্কার ও মজবুত করতে সাহায্য করবে । আর ভালবাসা ছাড়া যে কোন জ্ঞানই হোক না কেন তার ফলাফল হয় গর্ব ৰা অহঙ্কারবােধ (১ করিন্থীয় ৮ঃ১)। যদি আপনার কোন প্রশ্ন হয় শুধুই জ্ঞান - বুদ্ধি লাভের জন্য ও সেটি যদি জীবন্ত ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ককে মজবুত করার জন্য না হয় তাহলে সেই অর্জিত জ্ঞানের মধ্যে অনেক কিছুর অভাব আছে এ সেগুলি বিকৃত ।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.
ব্যক্তিগত প্রস্তুতির ক্ষেত্রে পবিত্র বাক্য অধ্যায়নের উপর অতিরিক্ত জোর দেওয়া যায় না । সবাইকে অবশ্যই আগে তার জীবনের ব্যক্তিগত ত্রাণকর্তা হিসাবে যীশুখ্রিস্টকে বিশ্বাস করা প্রয়োজন আছে, কারন এই “ পাৰ্থিৰ মানুষ ” ( যীশু বিহীন মানুষ) কখনই ঈশ্বরের বিষয় বােঝা বা তা গ্রহণ করার ক্ষমতা রাখে না ( ১ করিন্থীয় ২:১৪ ) । এরফলে , একমাত্র বিশ্বাসে যীশুকে গ্রহণ করেই তা সম্ভব ( ইফিষিয় ২ঃ১৪ ) । কারণ ঈশরের পবিত্র আত্মাই কেবল আমাদেরকে তার বাক্যের গূঢ় অর্থ বুঝতে সাহায্য করে ।
২. বিশ্বাস করুন যে , ৰাইবেল স্বর্গীয় অনুপ্রেরণায় লেখা ঃ
ঈশ্বরের বাক্য নিজেই দাবী করে যে , এই বাক্য স্বর্গীয়ভাবে অনুপ্রাণিত ( ২তীমথিয় ৩ঃ১৬-১৭) । এই বাস্তব বিষয়টিকে স্বীকৃতি দেওয়া ছাড়া পবিত্র বাক্য অধ্যয়ন করা কোন ভাবেই উচিত হবে না । এক্ষত্রে "মুখে" কিছু বলার প্রয়োজন নেই , শুধু এটি হৃদয়ে স্বীকার করা প্রয়োজন যে , বাইবেল সম্পূর্ণভাবে সত্য ও নির্ভুল ।
৩. প্রার্থনা ঃ
পবিত্র বাক্য বোঝার জন্য প্রার্থনা একান্তভাবে প্রয়ােজন । ঈশ্বরের বাক্য এই নির্দেশনা দেয় যে , যদি কারাে জ্ঞান-প্রজ্ঞার অভাব থাকে, এবং সে যদি এটি পেতে চায় তাহলে ঈশ্বর তাকে এটি বিনামুল্যেই দান করে থাকেন ( যাকোব ১ঃ৫ ) । জ্ঞান-বুদ্ধির সংশােধন ও সুবিবেচনা লাভের জন্য পূর্ণ বিশ্বাসে প্রার্থনা করলে ঈশ্বর তা শুনে থাকেন , কারণ ঈশ্বরের ইচ্ছাশক্তির মধ্যেই এগুলি রয়েছে ( ১ যােহন ৫:১৪- এর সঙ্গে মথি ৭:৭ পদের তুলনা করুন ) ।
8. গভীর মনােযোগ সহকারে পড়ুন এবং ধৈর্য ধরে রাখুন ঃ
যেহেতু ঈশ্বরের অনেক বাক্য সঙ্গে সঙ্গে বােঝা যায় না , এজন্য গভীর মনােযোগ সহকারে ও ধৈর্যের সাথে বাইবেল পড়া উচিত ( ২তীমথিয় ২ঃ১৫) । সীমাবদ্ধ মানুষ হয়েও আমরা যখন অসীম ঈশ্বরের সীমাহীন মন সম্পর্কে বােঝার চেষ্টা করি তখন আমাদের মনে রাখতে হবে যে , এমনকি কোন একটা অতি ছোট অংশও আমাদের বুঝতে অনেক সময় লাগতে পারে ।
৫. অবিরত পাপ স্বীকার করুন ঃ
অবিরত নিজের পাপ স্বীকার করে ঈশ্বরকে আমাদের জীবন পবিত্র ও শুচি করার সুযােগ দেওয়া প্রয়োজন যেন , তাঁর সঙ্গে আমাদের আরও বেশি সহভাগীতা লাভ করা সম্ভব হয় (১যােহন ১ঃ৬ঃ১০ ) । এটা আমাদের উপলব্ধি করা প্রয়ােজন যে , আমারা নিজেদের পাপ স্বীকার করলে তা আমাদের পাপ করা থেকে বিরত রাখে , ফলে যেসব বিষয় ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে সঠিক নয় সেগুলি আমাদের কথা , কাজ ও চিন্তা থেকে সরিয়ে ফেলতে আমরা সাহায্য পাই ।
৬. স্বেচ্ছায় ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে জীবন যাপন করুন ঃ
আমাদেরকে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট বলেছেন , "যদি কেউ তাঁর ইচ্ছা পালন করতে চায় তবে সে বুঝতে পারবে যে , এই শিক্ষা ঈশ্বরের কাছ থেকে এসেছে . . . "(যােহন ৭ঃ১৭ ) শিক্ষার লক্ষ্য যদি হয় জীবন্ত ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও গভীর করা , তাহলে যেকোন জ্ঞানই হােক না কেন তা ঐ সম্পর্কেকেই আরও পরিষ্কার ও মজবুত করতে সাহায্য করবে । আর ভালবাসা ছাড়া যে কোন জ্ঞানই হোক না কেন তার ফলাফল হয় গর্ব ৰা অহঙ্কারবােধ (১ করিন্থীয় ৮ঃ১)। যদি আপনার কোন প্রশ্ন হয় শুধুই জ্ঞান - বুদ্ধি লাভের জন্য ও সেটি যদি জীবন্ত ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ককে মজবুত করার জন্য না হয় তাহলে সেই অর্জিত জ্ঞানের মধ্যে অনেক কিছুর অভাব আছে এ সেগুলি বিকৃত ।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.
Comments
Post a Comment