ব্যক্তিগত ৰাইবেল অধ্যয়ন করলে ঈশ্বরের বাক্য থেকে পাঁচটি উপকার পাওয়া যায়
১. বৃহত্তর বিশ্বাস ঃ
মন্ডলীর মহান ধর্মতত্ত্ববিদ পৌল তার নিজের সম্পর্কে বলেছেন যে ,“ যা দেখা যায় তার দ্বারা তাে আমরা চলি না , বরং বিশ্বাসের দ্বারা চলাফেরা করি ” (২করিন্থীয় ৫ঃ৭) । আমরা সকলেই অনুগ্রহ দ্বারা বিশ্বাসের মধ্যে দিয়েই পরিত্রাণের মধ্যে প্রবেশ করি ( ইফিষিয় ২ঃ৮-৯) এবং পৌলের কথা অনুসারে আমরা যেহেতু একবার পরিত্রাণের মধ্যে প্রবেশ করেছি , ফলে আমরা তাঁর সঙ্গে সঙ্গেই হাটতে পারি (কলসীয়ঃ৬-৭) ।
২. নতুন জ্ঞান অর্জন ঃ
আমরা যেহেতু "আমাদের প্রভুর অশেষ অনুগ্রহ ও জ্ঞান-প্রজ্ঞার মাধ্যমে বৃদ্ধি লাভ করতে থাকি.."(২পিতর ৩ঃ১৪-১৮ ) সেজন্য ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়নের মাধ্যমে আমরা অনেক নতুন নতুন জ্ঞান অঞ্জন করতে পারি । আর এই জ্ঞান আমাদেরকে তাঁর অনুগ্রহের এক মহা সান্তনা ও সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যায় । তবে তার জ্ঞানে বৃদ্ধি লাভেরা সঙ্গে সঙ্গে আমরা যখন ঈশ্বরের বাক্যের মধ্যে দিয়ে তাঁর কণ্ঠস্বর শুনতে থাকি ও তাঁর উপর সবকিছুর জন্য অস্থাপূর্ণ নির্ভর করতে থাকি (রােমীয় ১০ঃ১৭) তখন আমাদের বিশ্বাসের শক্তিও বৃদ্ধি লাভ করতে থাকে ।
৩. আমাদের জীবনের শুচিকরণ ঃ
আমাদের জীবনের শুচিকরনের জন্য ঈশ্বরের বাক্য অনিবার্যভাবে প্রয়ােজন , কারণ তাঁর বাক্য সবসময় সত্য (যােহন ১৭:১৭) । যদিও আমরা সকলে বিশ্বস্ত , তবুও আমাদের জীবনে পাপ নিয়ে অনেক সমস্যা সবসময়ই থাকে ( ১ যােহন ১৬-১০) , এজন্য ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়নের মাধ্যমেই আমাদেরকে সুদৃঢ় নিশ্চয়তাসহ শিখতে হয় যে , কিভাবে এই পাপগুলি আমাদেরকে আক্রমন করে বা আমাদের সামনে আসে । আর এবিষয়ে জানা থাকলেই আমরা আমাদের বিশুদ্ধকরণ ও সুস্থতার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করতে পারি (গীতসংহিতা ৫১ অধ্যায় ) । দয়া করে লক্ষ করুন যে খ্রিস্টানরা সব সময়ই ঈশ্বরের বাক্যের সঙ্গে এটিকে "অতিরিক্তভাবে যুক্ত বিষয়" হিসাবে গ্রহণ করে এবং এটাকেই তাদের জীবনের সব ধার্মিকতার ভিত্তি হিসাবে গ্রহন করে । এই প্রবণতাটিকে আমরা বলতে পারি "আইনগত বা বিধিগত বিষয়" যার অর্থ হচ্ছে, মানুষ তার নিজের ধার্মিকতার মানদণ্ড নিজেই ঠিক করে নেবার জন্য আইনকে নিজের ইচ্ছামত তৈরী করে নিয়েছে । কিন্ত আমাদের প্রভু যীশু স্পষ্ট করে এভাবে আইন নিজের জন্য ব্যবহারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন ( মার্ক ১ঃ২৩) । এজন্য ঈশ্বরের ঠিক করে দেওয়া ধার্মিকতার মান সম্পর্কে আমাদেরকে অবশ্যই সৰ সময় সতর্কতার সঙ্গে যে কোন বিষয় দেখা উচিত ।
৪. পরিচর্যা কাজের মধ্যে ক্ষমতা ঃ
পৰিত্ৰ আত্মা আমাদের জীবনে কাজ করার মধ্যে দিয়ে আমরা যখন “ প্রভু যীশুর মন " ( ১ করিন্থীয় ২ঃ১৪-১৬) সম্পর্কে জানতে পারি তখন আমাদের পরিচর্যা কাজেও প্রচুর ক্ষমতা থাকে ( ইফিষীয় ২ঃ১৪-১৬) । ঈশ্বরের ইচ্ছার প্রতি বাধ্যতায় জীবন যাপনের মধ্যে দিয়েই তার ক্ষমতা আমাদের মধ্যে আসে , কারণ একমাত্র ঈশ্বরই আমাদের জীবনে এমনভাবে কাজ করেন যে , “ যার ফলে তিনি যে সন্তুষ্ট হন সেই রকম কাজ করার ইচ্ছা ও ক্ষমতা তােমাদের হয় "( ফিলিপীয়া ২ঃ১৩ ) ।
৫. পরিচর্যা কাজের উপকরণ ঃ
ঈশ্বরের বাক্যের জ্ঞান - প্রজ্ঞা ব্যবহার করে আমরা আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের নামে সত্যে জীবন যাপন করতে পারি ( কলসীয় ৩:১৬-১৭ ) , এবং হারিয়ে যাওয়া ও মৃত্যু পথযাত্রী জগতের কাছে এই পরিত্রাণের বাক্য প্রচার করতে পারি ( যােহন ১৭ঃ১৭-১৯ , ইব্রীয় ৫ঃ১২ ) । ঈশ্বরের বাকা মানুষের কাছে ঘােষণা করবার একটি বিশেষ লক্ষ্য হচ্ছে , “ যেন ঈশ্বরের সব সন্তানরা তাঁরই সেবা-কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয় এবং এভাবে খ্রীষ্টের দেহ গড়ে ওঠে " ( ইফিষীয় ৪ঃ১১-১৩ ) । অন্যদের "প্রস্তুত" করতে হলে আগে আমাদের নিজেদেরকে প্রস্তুত করতে হবে ।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.
মন্ডলীর মহান ধর্মতত্ত্ববিদ পৌল তার নিজের সম্পর্কে বলেছেন যে ,“ যা দেখা যায় তার দ্বারা তাে আমরা চলি না , বরং বিশ্বাসের দ্বারা চলাফেরা করি ” (২করিন্থীয় ৫ঃ৭) । আমরা সকলেই অনুগ্রহ দ্বারা বিশ্বাসের মধ্যে দিয়েই পরিত্রাণের মধ্যে প্রবেশ করি ( ইফিষিয় ২ঃ৮-৯) এবং পৌলের কথা অনুসারে আমরা যেহেতু একবার পরিত্রাণের মধ্যে প্রবেশ করেছি , ফলে আমরা তাঁর সঙ্গে সঙ্গেই হাটতে পারি (কলসীয়ঃ৬-৭) ।
২. নতুন জ্ঞান অর্জন ঃ
আমরা যেহেতু "আমাদের প্রভুর অশেষ অনুগ্রহ ও জ্ঞান-প্রজ্ঞার মাধ্যমে বৃদ্ধি লাভ করতে থাকি.."(২পিতর ৩ঃ১৪-১৮ ) সেজন্য ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়নের মাধ্যমে আমরা অনেক নতুন নতুন জ্ঞান অঞ্জন করতে পারি । আর এই জ্ঞান আমাদেরকে তাঁর অনুগ্রহের এক মহা সান্তনা ও সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যায় । তবে তার জ্ঞানে বৃদ্ধি লাভেরা সঙ্গে সঙ্গে আমরা যখন ঈশ্বরের বাক্যের মধ্যে দিয়ে তাঁর কণ্ঠস্বর শুনতে থাকি ও তাঁর উপর সবকিছুর জন্য অস্থাপূর্ণ নির্ভর করতে থাকি (রােমীয় ১০ঃ১৭) তখন আমাদের বিশ্বাসের শক্তিও বৃদ্ধি লাভ করতে থাকে ।
৩. আমাদের জীবনের শুচিকরণ ঃ
আমাদের জীবনের শুচিকরনের জন্য ঈশ্বরের বাক্য অনিবার্যভাবে প্রয়ােজন , কারণ তাঁর বাক্য সবসময় সত্য (যােহন ১৭:১৭) । যদিও আমরা সকলে বিশ্বস্ত , তবুও আমাদের জীবনে পাপ নিয়ে অনেক সমস্যা সবসময়ই থাকে ( ১ যােহন ১৬-১০) , এজন্য ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়নের মাধ্যমেই আমাদেরকে সুদৃঢ় নিশ্চয়তাসহ শিখতে হয় যে , কিভাবে এই পাপগুলি আমাদেরকে আক্রমন করে বা আমাদের সামনে আসে । আর এবিষয়ে জানা থাকলেই আমরা আমাদের বিশুদ্ধকরণ ও সুস্থতার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করতে পারি (গীতসংহিতা ৫১ অধ্যায় ) । দয়া করে লক্ষ করুন যে খ্রিস্টানরা সব সময়ই ঈশ্বরের বাক্যের সঙ্গে এটিকে "অতিরিক্তভাবে যুক্ত বিষয়" হিসাবে গ্রহণ করে এবং এটাকেই তাদের জীবনের সব ধার্মিকতার ভিত্তি হিসাবে গ্রহন করে । এই প্রবণতাটিকে আমরা বলতে পারি "আইনগত বা বিধিগত বিষয়" যার অর্থ হচ্ছে, মানুষ তার নিজের ধার্মিকতার মানদণ্ড নিজেই ঠিক করে নেবার জন্য আইনকে নিজের ইচ্ছামত তৈরী করে নিয়েছে । কিন্ত আমাদের প্রভু যীশু স্পষ্ট করে এভাবে আইন নিজের জন্য ব্যবহারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন ( মার্ক ১ঃ২৩) । এজন্য ঈশ্বরের ঠিক করে দেওয়া ধার্মিকতার মান সম্পর্কে আমাদেরকে অবশ্যই সৰ সময় সতর্কতার সঙ্গে যে কোন বিষয় দেখা উচিত ।
৪. পরিচর্যা কাজের মধ্যে ক্ষমতা ঃ
পৰিত্ৰ আত্মা আমাদের জীবনে কাজ করার মধ্যে দিয়ে আমরা যখন “ প্রভু যীশুর মন " ( ১ করিন্থীয় ২ঃ১৪-১৬) সম্পর্কে জানতে পারি তখন আমাদের পরিচর্যা কাজেও প্রচুর ক্ষমতা থাকে ( ইফিষীয় ২ঃ১৪-১৬) । ঈশ্বরের ইচ্ছার প্রতি বাধ্যতায় জীবন যাপনের মধ্যে দিয়েই তার ক্ষমতা আমাদের মধ্যে আসে , কারণ একমাত্র ঈশ্বরই আমাদের জীবনে এমনভাবে কাজ করেন যে , “ যার ফলে তিনি যে সন্তুষ্ট হন সেই রকম কাজ করার ইচ্ছা ও ক্ষমতা তােমাদের হয় "( ফিলিপীয়া ২ঃ১৩ ) ।
৫. পরিচর্যা কাজের উপকরণ ঃ
ঈশ্বরের বাক্যের জ্ঞান - প্রজ্ঞা ব্যবহার করে আমরা আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের নামে সত্যে জীবন যাপন করতে পারি ( কলসীয় ৩:১৬-১৭ ) , এবং হারিয়ে যাওয়া ও মৃত্যু পথযাত্রী জগতের কাছে এই পরিত্রাণের বাক্য প্রচার করতে পারি ( যােহন ১৭ঃ১৭-১৯ , ইব্রীয় ৫ঃ১২ ) । ঈশ্বরের বাকা মানুষের কাছে ঘােষণা করবার একটি বিশেষ লক্ষ্য হচ্ছে , “ যেন ঈশ্বরের সব সন্তানরা তাঁরই সেবা-কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয় এবং এভাবে খ্রীষ্টের দেহ গড়ে ওঠে " ( ইফিষীয় ৪ঃ১১-১৩ ) । অন্যদের "প্রস্তুত" করতে হলে আগে আমাদের নিজেদেরকে প্রস্তুত করতে হবে ।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.

Comments
Post a Comment