প্রতিজ্ঞাত দেশ কনানে বিশ্বাসের আদিপিতা অব্রাহামের গমনাগমনের ভৌগলিক যাত্রার বিবরণ

ভূমিকা : ঈশ্বর অব্রাহামকে আহ্বান করে বিভিন্ন আশীর্বাদের মধ্যে একটি দেশ দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছেন যা ভূগোলের সাথে সম্পর্কযুক্ত । বিশ্বাসের আদিপিতা অব্রাহামের প্রতিটি পদ চিহ্ন সত্য ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে । আমরা আজকে এই ক্ষুদ্র আলোচনায় পবিত্র বাইবেলের আলোকে অব্রাহামের পথচলা দেখব যা আমাদের পবিত্র বাইবেলের জ্ঞানকে আরও উন্নত ও প্রসার করবে এবং মিথ্যা ইতিহাস যাচাই করে পরিহার করতে সাহায্য করবে।
🌎প্রথমে, ঈশ্বর অব্রাহামকে ( পূর্ব নাম অব্রাম) তৎকালীন মেসপটেমিয়া সভ্যতার কলদীয়ের উর থেকে প্রায় চার হাজার পূর্বে আহ্বান করেন ( বর্তমান ইরাক) । তখন তাঁর সাথে তাঁর স্ত্রী সারা , বাবা তেরহ ও ভাতিজা লোট ছিলেন। তাঁরা ইউফ্রেটিস ও টাইগ্রীস নদীর অববাহিকার পথ দিয়ে হারণে আসেন। তারা কিছু সময় হারণে বসতি করেন ।[ আদি ১১:৩১] । হারণ ছিল মারী সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত।।ভূততত্ত্ব গবেষণা প্রমাণ করে অব্রাহাম হারণ শহরে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৯০০ শতকে বসবাস করেন যা পবিত্র বাইবেলের সত্যতা নিশ্চিত করে ।সেখানেই অব্রাহামের বাবা তেরহ মারা যায় ।
🌎দ্বিতীয়তঃ কনানের দিকে দীর্ঘ যাত্রা । অব্রাহাম ঈশ্বরের নির্দেশনায় হারণ থেকে কনানের দিকে রওনা দেন । ( আদি ১২:৫)। যার দূরত্ব ছিল ৬০০ মাইলের বেশি । তাঁর গন্তব্য পৌঁছাতে বালীক নদীর অববাহিকা দিয়ে আসতে হয়েছে যার পাশ দিয়ে রাস্তা গিয়েছিল কনানের দিকে । তাদের হাজার বছরের পুরাতন রুট পারমিরা ( Palmyra) হয়ে দম্মশকে ( Damascus) আসতে হয়েছে । সেখান থেকে দক্ষিণ- পশ্চিম দিকে রওনা হয়ে গালীল সাগরের দিকে যাত্রা করে । যা ছিল সেই সময়ের বাণিজ্যক রাস্তা । এই রাস্তা ইউফ্রেটিস থেকে যর্দন ,
মেসোপটেমিয়া রাজ্য থেকে ভূমধ্যসাগর সাগরের ফৈনিকিয়ার সামুদ্রিক বন্দরের সাথে সম্পর্কযুক্ত ছিল। বর্তমানে কেউ যদি অব্রাহাম যে রুটে চলাফেরা করেছে সে পথে চলার জন্য চারটি দেশের visa দরকার : তুরস্ক ( হারণ ছিল),সিরিয়া ( দম্মেশকের ) , জর্ডান ( যর্দনের জন্য) ও ইস্রায়েল ( কনান দেশ) ।
কনান দেশ : কনান বা প্যালেস্টাইন দেশ পর্বতময় ও মরুময় দেশ। সেই জন্য সেই সময়ের রাস্তা গুলো ছিল সংকীর্ণ । কনান ছিল " land of purple" যেখানে বেগুনী রং এর জন্য বিখ্যাত ছিল যা দিয়ে তৈরী হত অত্যন্ত দামী কাপড় যা শুধু ধনীরাই পরিধান করতে পারত।
কনান থেকেই আমরা শব্দ " বাইবেল" ও "বর্ণমালা " প্রথমে পাই। খ্রীষ্টপূর্ব ৯ম শতাব্দীতে গ্রীকরা কনানীয়দের বর্ণমালা গ্রহণ করে।
প্যালেস্টাইন ( Palestine) শব্দটি pelishtim কারণ পুরাতন নিয়মে philistine শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে( পলেষ্টীয়রা কনানের দক্ষিণ দিকে বসবাস করত- গলিয়াৎ ছিল তাদেরই লোক) । আমাদের মনে রাখতে হবে Palestine নামটি রোমানদের প্রদত্ত নাম যারা ইস্রায়েল জাতির ঘোর শত্রু ছিলেন ।
কনান দেশ বা ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাত দেশের সীমানা ছিল যর্দনের উৎস হর্মণ পর্বত থেকে মরুসাগরের পাহারী এলাকা পর্যন্ত এবং দক্ষিণে নাগীব পর্যন্ত ।
🌏তৃতীয়ত: অব্রাহামের কনান দেশে অবস্থান:
এখানে প্রথমে তিনি শিখিমে অবস্হান করেন (আদি ১২:৬)। এখানে ঈশ্বর প্রথমে অব্রাহামকে দেখা দেন।

আদি ১২:৫-৯ পদ আমাদের জানায় ,
"অব্রাম আপন স্ত্রী সারীকে ও ভ্রাতুষপুত্র লোটকে এবং হারণে তাঁহারা যে ধন উপার্জন করিয়াছিলেন, ও যে প্রাণিগণকে লাভ করিয়াছিলেন, সেই সমস্ত লইয়া কনান দেশে গমনার্থে যাত্রা করিলেন, এবং কনান দেশে আসিলেন।আর অব্রাম দেশ দিয়া যাইতে যাইতে শিখিম স্থানে, মোরির এলোন বৃক্ষের নিকটে উপস্থিত হইলেন। তৎকালে কনানীয়েরা সেই দেশে বাস করত।
পরে সদাপ্রভু অব্রামকে দর্শন দিয়া কহিলেন, আমি তোমার বংশকে এই দেশ দিব; আর সেই স্থানে অব্রাম সেই সদাপ্রভুর উদ্দেশে এক যজ্ঞবেদি নির্মাণ করিলেন যিনি তাঁহাকে দর্শন দিয়াছিলেন।
🌏পরে তিনি বৈথেলের দিকে অবস্থান করেন :
পরে তিনি ঐ স্থান ত্যাগ করিয়া পর্বতে গিয়া বৈথেলের পূর্বদিকে আপনার তাম্বু স্থাপন করিলেন; তাহার পশ্চিমে বৈথেল ও পূর্বদিকে অয় ছিল; তিনি সেই স্থানে সদাপ্রভুর উদ্দেশে এক যজ্ঞবেদি নির্মাণ করিলেন ও সদাপ্রভুর নামে ডাকিলেন।
পরে অব্রাম ক্রমে ক্রমে দক্ষিণে গমন করিলেন।"
🌏এরপরে তিনি নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থান করেন।
অব্রাহাম মূলতঃ প্রথম দিকে প্যালেস্টাইনের পাহাড়ি অঞ্চলের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ দিকে গমন করেন । তিনি নিজেকে অনেকটা গোটিয়ে রাখেন গভীর বনে কারণ তিনি এখানে বিদেশি ছিলেন । তাছাড়া গভীর বন ও চারণভূমি অব্রাহামের পশুপালনের সহায়ক ছিল ।তিনি কনানীয়দের সাথে যুদ্ধে জড়াতে চাননি তাই তিনি ভৌগলিকভাবে সংকীর্ণ পাহাড়ী অঞ্চল বেছে নেন( The Bible As History-83).
🌏চতুর্থতঃ অব্রাহামের মিসর দেশে আগমন :
" দেশে দুর্ভিক্ষ হইল, তখন অব্রাম মিসরে প্রবাস করিতে যাত্রা করিলেন; কেননা (কনান) দেশে ভারী দুর্ভিক্ষ হইয়াছিল।" [আদি ১২:১০]
পরদেশে যাওয়া সেসময়েও আজকের দিনের মত সমস্যা ছিল। যদিও visa- passport লাগত না তবুও নানা নিয়ম কানুন ছিল । যেকেউ মিসরে যেত তাকে বলতে হত কতজন এসেছেন, কারণ ও কতদিন থাকবেন বলতে হত। এইসকল তথ্য papyrus নামক কাগজে যত্নের সাথে লাল কালি দিয়ে scribe দ্বারা লেখার পর officer কাছে পাঠান হত থাকার অনুমতি পাবার জন্য । কনানে দুর্ভিক্ষের সময় কনানীয়রাও মিসরে আশ্রয় প্রার্থনা করেন কারণ মিসরে নীল নদের কারণে মিসরে প্রচুর খাদ্য দ্রব্য ছিল।
🌏 পঞ্চমতঃ মিসরে কিছুদিন থাকার পরে পুনরায় কনানে আসেন ও পুনরায় বৈথেলে আসেন ।
এখানে ভাতিজা লোটের সাথে আলাদা হে।ন।
পবিত্র বাইবেল এ সম্পর্কে বলে ,
"আর সেই দেশে একত্র বাস সমেপাষ্য হইল না, কেননা তাঁহাদের প্রচুর সম্পত্তি থাকাতে তাঁহারা একত্র বাস করিতে পারিলেন না।" [আদি ১৩: ৬]
আর অব্রামের পশুপালকদের ও লোটের পশুপালকদের মধ্যে বিবাদ হইল। - তৎকালে সেই দেশে কনানীয়েরা ও পরিষীয়েরা বসতি করিত। -তাহাতে অব্রাম লোটকে কহিলেন, বিনয় করি, তোমাতে ও আমাতে এবং তোমার পশুপালকগণে ও আমার পশুপালকগণে বিবাদ না হউক; কেননা আমরা পরস্পর জ্ঞাতি।
তোমার সম্মুখে কি সমস্ত দেশ নাই? বিনয় করি, আমা হইতে পৃথক হও; হয়, তুমি বামে যাও, আমি দক্ষিণে যাই; নয়, তুমি দক্ষিণে যাও, আমি বামে যাই।"[আদি ১৩: ৭-৯]
অব্রাহাম লোটকে জায়গা পছন্দের জন্য সুযোগ দিলেন। লোট এ সুযোগ ভালমত কাজে লাগালেন । তিনি যর্দের সবচেয়ে সুন্দর ও উর্বরা অঞ্চল বেছে নিলেন যা অনেকটা এদন বাগানের ও মিসরের মত ছিল। (আদি ১৩:১০) । তাই লোট পূর্ব দিকে যাত্রা করলেন শেষে তিনি সদোমে বসবাস করতে ছিলেন ।
এইসময় সদোম ও ঘমোরার বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয় তখন বিজয়ী রাজারা লোট ও তাঁর সমস্ত সম্পত্তি নিয়ে যায় কিন্তু অব্রাহামের মধ্য দিয়ে তিনি মুক্তি পান যখন তিনি ইমোরীয় মম্রির এলোন বনে বসবাস করতে ছিলেন (বিস্তারিত দেখুন আদি ১৪ অধ্যায়) ।
🌏পরবতীর্তে লোটের সাথে পৃথক হওয়ার পরে হিব্রোণে বসবাস করেন যেখানে তিনি যজ্ঞবেদী তৈরী করেন (আদি ১৩:১৮)
হিব্রোণ ছিল অত্যন্ত পুরাতন শহর । ভাববাদী মোশি যখন বারো জন চর পাঠিয়ে ছিলেন সেই সময় সম্পর্কে পবিত্র বাইবেল বলে ,
"বিশেষতঃ দক্ষিণদিক দিয়া উঠিয়া গেলেন, ও হিব্রোণে উপস্থিত হইলেন; সেই স্থানে অহীমান, শেশয় ও তল্‌ময়, অনাকের এই তিন সন্তান ছিল। মিসরস্থ সোয়নের পত্তনের সাত বৎসর পূর্বে হিব্রোণের পত্তন হইয়াছিল।" (গণনা পুস্তক ১৩:২২)
🌏দান শহরে কিছু সময়ের জন্য অবস্থান। এখানে অব্রাহাম লোটের শত্রুদের তাড়া করতে করতে আসেন । পরে সেখান থেকে দামস্কের হোবা পর্যন্ত গিয়ে সমস্ত হারানো ধনসম্পত্তি, স্ত্রী লোক ও অন্যান্য লোকদের নিয়ে আসেন।( আদি ১৪:১৩-১৬)
🌏শালেমে অবস্থান : দান শহর থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় অব্রাহাম শালেমের রাজা ও পুরোহিত মল্কীষেদকের কাছে দশমাংশ দান করেন (আদি ১৪:১৭-২০) । ( আরও যাজক মল্কীষেদকের কথা জানতে ইব্রীয় ৭:৩ পদ দেখুন)
🌏পুনরায় হিব্রোণে অবস্থান : এখানে ঈশ্বর অব্রাহামকে পুনরায় তাঁর নিয়মের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন ও নাম পরিবর্তন করে অব্রামের জায়গায় "অব্রাহাম" নাম দেন (আদি ১৫:১-২১, ১৭:১-২৭)
এখানে থাকাকালীন সময়ে ইসমাইলের জন্ম হয় ( আদি ১৬:১-১৬)। সদোম ও ঘমোরা শহরের ঈশ্বর কতৃক ধ্বংস হয় ( আদি ১৮:১-১৯:৩৮)।
🌏গরারে বসতি : এর পরে তিনি মম্রি থেকে নেগেভ নামে দক্ষিণের মরুভূমি থেকে কাদেশ ও শূরের মাঝামাঝি স্হানে বাস করে গরার শহরে কিছুদিন থাকেন যা ছিল দক্ষিণ কনানের অঞ্চলের বেরশেবার পশ্চিম এলাকা।এখানে অব্রাহাম রাজা অবীমেলকের কাছে তাঁর স্ত্রী সারা সম্পর্কে মিথ্যা বলেন( ২০:১-১৮)
🌏 বের্-শেবায় অবস্থান: এই সময় গরারের রাজা অবীমেলকের সাথে অব্রাহামের চুক্তি হয়।
এখানে অবস্থান করার সময় অব্হামের কাছে ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাত সন্তান ইসহাকের জন্ম হয় ।
ইসহাক একটু বড় হলে ইসমাইলের তামাশার কারণে তাঁর মা মিসরীয় আগারের সাথে বের করে দেওয়া হয়। তারা বের-শেবার মরুভূমিতে ঘুরে বেড়াতে ছিল। সেখানে ঈশ্বর তাদের তত্ত্বাবধান করেন। #ইসমাইল পারণ প্রান্তরে বড় হয় যা অবস্হিত ছিল সীনয় উপদ্বীপের উত্তর দিকে ও অরাবার পশ্চিম দিকে , শূর মরু এলাকার দক্ষিণ-পূর্বে ।
🌏অব্রাহামের মোরিয়া দেশে অবস্থান :
বের্- শেবাতেই ঈশ্বর অব্রাহামকে আজ্ঞা দিয়েছেন যেন মোরিয়া পর্বতে তাঁর একমাত্র প্রতিজ্ঞাত সন্তান ইসহাককে হোমবলি উৎষর্গ করেন যা শালেমের এলাকার অন্তর্ভুক্ত ছিল (আদি ২২:১-১৮)
🌏পুনরায় বের্- শেবাতে ফিরে আসেন : এখানে তিনি কিছু সময় অবস্থান করেন (আদি ২২:১৯)
🌏হিব্রোণে পুনরায় অবস্থান: অব্রাহামের স্ত্রী সারা মারা গেলে এখানে হিত্তীয় ইফ্রণের কাছ থেকে কবরের জন্য মক্ -পেলার গুহা কিনে সারাকে কবর দেন (আদি ২৩:১-২৩)। পরে ইসহাকের বিয়ের ব্যবস্থা করেন নিজ গোত্র থেকে যারা প্দ্দাম অরাম দেশে বাস করতে ছিল( আদি ২৪ অধ্যায়)।
১৭৫ বৎসর বয়সে অব্রাহাম মারা যান ।স্ত্রী সারার কবরের মক্ -পেলার গুহায় কবর দিলেন ।
উপসংহার: বিশ্বাসের আদিপিতা ও ঈশ্বরের বন্ধু অব্রাহামের প্রতিটি ভৌগলিক পদক্ষেপ খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের বিশ্বাস যাত্রায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখে। তিনি কনান দেশের অনেক কিছুই না জেনেই ঈশ্বরের আহ্বানে সাড়া দিয়ে উর থেকে বেরিয়ে ছিলেন। অন্ধকার এই যাত্রা বিশ্বাসেই প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছেন। এই পথ চলায় অনেক দুর্বলতা ছিল কিন্তু প্রভুতে শক্তিশালী হয়েছেন। খ্রীষ্টীয় বিশ্বাসের চলাটা তেমনি যা অনন্ত জীবনের পথে যাত্রা যেখানে অব্রাহামের জীবন উৎসাহিত করে ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর করতে ও ভালবাসতে। প্রভুর বাক্য আমাদের অনন্ত কালীন নগরের প্রত্যাশার নিমিত্ত জীবন কাটাতে উৎসাহিত করে। প্রভুর বাক্য এই কথা বলে ,
"কিন্তু এখন তাঁহারা আরও উত্তম দেশের, অর্থাৎ স্বর্গীয় দেশের, আকাঙ্ক্ষা করিতেছেন। এই জন্য ঈশ্বর তাঁহাদের ঈশ্বর বলিয়া আখ্যাত হইতে, তাঁহাদের বিষয়ে লজ্জিত নহেন; কারণ তিনি তাঁহাদের নিমিত্ত এক নগর প্রস্তুত করিয়াছেন।"
(ইব্রীয় ১১:১৬)
আসুন আমরা বিশ্বাসের আদিপিতা অব্রাহামের পদাংক অনুসরণ করে সম্মুখস্ত ধাবন ক্ষেত্রে পথ চলি।।আমেন।।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.
The-Geographical-Journey-of-Abrahams-DepartureThe-Geographical-Journey-of-Abrahams-Departure


Comments

Popular posts from this blog

একজন ভাল মা অথবা বাবা হওয়া সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে?

কিভাবে আমি নিশ্চিত জানতে পারি, মরে গেলে পর আমি স্বর্গে যাব?

প্রশ্ন: মৃত্যুর পর আপনি কোথায় যাবেন?

আমি কিভাবে ঈশ্বরের সন্তান হতে পারি?

করোনা ভাইরাসের জন্য শারীরিক ও আত্মিক প্রস্তুতি

প্রশ্ন: যীশু খ্রীষ্ট কে?

প্রশ্ন: বাইবেল কি সত্যিই ঈশ্বরের বাক্য?

পর্ণোছবি (অশ্লীল ছবি) সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে? পর্ণোছবি দেখা কী পাপ?

মৃত্যুর পরে কি কোন জীবন আছে?

খ্রীষ্টীয় পরিত্রাণের উদ্দেশ্য: প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির মত হওয়া

Popular Posts

একজন ভাল মা অথবা বাবা হওয়া সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে?

কিভাবে আমি নিশ্চিত জানতে পারি, মরে গেলে পর আমি স্বর্গে যাব?

প্রশ্ন: মৃত্যুর পর আপনি কোথায় যাবেন?

আমি কিভাবে ঈশ্বরের সন্তান হতে পারি?

করোনা ভাইরাসের জন্য শারীরিক ও আত্মিক প্রস্তুতি

প্রশ্ন: যীশু খ্রীষ্ট কে?

প্রশ্ন: বাইবেল কি সত্যিই ঈশ্বরের বাক্য?

পর্ণোছবি (অশ্লীল ছবি) সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে? পর্ণোছবি দেখা কী পাপ?

মৃত্যুর পরে কি কোন জীবন আছে?

খ্রীষ্টীয় পরিত্রাণের উদ্দেশ্য: প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির মত হওয়া