আমি কোন পথে যাই ? হারিয়ে যেন না যাই
পৃথিবীতে দু'টি পথ আছে:সংকীর্ণ পথ ও প্রশস্ত পথ (মথি ৭:১৩)
দু'টি দল আছে: ছাগল ও মেষ (মথি ২৫:৩১-৪৫)
দু'টি ধার্মিকতা আছে:
১.ঈশ্বরীয় প্রদত্ত ধার্মিকতা( যা খ্রীষ্টের রক্ত দ্বারা অর্জিত) : প্রভুর বাক্য বলে ,
" 🛑কিন্তু এখন ব্যবস্থা ব্যতিরেকেই ঈশ্বর-দেয় ধার্মিকতা প্রকাশিত হইয়াছে, আর ব্যবস্থা ও ভাববাদিগণ কর্তৃক তাহার পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়া হইতেছে। ঈশ্বর-দেয় সেই ধার্মিকতা যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস দ্বারা যাহারা বিশ্বাস করে, তাহাদের সকলের প্রতি বর্তে- কারণ প্রভেদ নাই;
কেননা সকলেই পাপ করিয়াছে এবং ঈশ্বরের গৌরব-বিহীন হইয়াছে- উহারা বিনামূল্যে তাঁহারই অনুগ্রহে, খ্রীষ্ট যীশুতে প্রাপ্য মুক্তি দ্বারা, ধার্মিক গণিত হয়। তাঁহাকেই ঈশ্বর তাঁহার রক্তে বিশ্বাস দ্বারা প্রায়শ্চিত্ত বলিরূপে প্রদর্শন করিয়াছেন; যেন তিনি আপন ধার্মিকতা দেখান- কেননা ঈশ্বরের সহিষ্ণুতায় পূর্বকালে কৃত পাপ সকলের প্রতি উপেক্ষা করা হইয়াছিল- যেন এক্ষণে যথাকালে আপন ধার্মিকতা দেখান, যেন তিনি নিজে ধার্মিক থাকেন, এবং যে কেহ যীশুতে বিশ্বাস করে, তাহাকেও ধার্মিক গণনা করেন।"
কেননা সকলেই পাপ করিয়াছে এবং ঈশ্বরের গৌরব-বিহীন হইয়াছে- উহারা বিনামূল্যে তাঁহারই অনুগ্রহে, খ্রীষ্ট যীশুতে প্রাপ্য মুক্তি দ্বারা, ধার্মিক গণিত হয়। তাঁহাকেই ঈশ্বর তাঁহার রক্তে বিশ্বাস দ্বারা প্রায়শ্চিত্ত বলিরূপে প্রদর্শন করিয়াছেন; যেন তিনি আপন ধার্মিকতা দেখান- কেননা ঈশ্বরের সহিষ্ণুতায় পূর্বকালে কৃত পাপ সকলের প্রতি উপেক্ষা করা হইয়াছিল- যেন এক্ষণে যথাকালে আপন ধার্মিকতা দেখান, যেন তিনি নিজে ধার্মিক থাকেন, এবং যে কেহ যীশুতে বিশ্বাস করে, তাহাকেও ধার্মিক গণনা করেন।"
(রোমীয় 3:21-26 ROVU)
২.নিজ অর্জন করার প্রচেষ্টার ধার্মিকতা( নিজের ধর্মকর্ম দ্বারা প্রচেষ্টা যা আদৌ সম্ভব না)। এ সম্পর্কে প্রভুর বাক্য বলে ,
"🛑ফলতঃ ঈশ্বরের ধার্মিকতা না জানায়, এবং নিজ ধার্মিকতা স্থাপন করিবার চেষ্টা করায়, তাহারা ঈশ্বরের ধার্মিকতার বশীভূত হয় নাই;
(রোমীয় 10:3 ROVU)
(রোমীয় 10:3 ROVU)
ঈশ্বরের বাক্য তাই বলে,
"🛑কিন্তু যখন আমাদের ত্রাণকর্তা ঈশ্বরের মধুর স্বভাব এবং মানবজাতির প্রতি প্রেম প্রকাশিত হইল, তখন তিনি আমাদের কৃত ধর্মকর্মহেতু নয়, কিন্তু আপনার দয়ানুসারে, পুনর্জন্মের স্নান ও পবিত্র আত্মার নূতনীকরণ দ্বারা আমাদিগকে পরিত্রাণ করিলেন, সেই আত্মাকে তিনি আমাদের ত্রাণকর্তা যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা আমাদের উপরে প্রচুররূপে ঢালিয়া দিলেন; যেন তাঁহারই অনুগ্রহে ধার্মিক গণিত হইয়া আমরা অনন্ত জীবনের প্রত্যাশানুসারে দায়াধিকারী হই। এই কথা বিশ্বসনীয়; আর আমার বাসনা এই যে, এই সকল বিষয়ে তুমি দৃঢ় নিশ্চয়তায় কথা বল; যাহারা ঈশ্বরে বিশ্বাসী হইয়াছে, তাহারা যেন সৎকার্যে ব্যাপৃত হইবার চিন্তা করে। এই সকল বিষয় মনুষ্যদের পক্ষে উত্তম ও সুফলদায়ক।"
(তীত 3:4-8 ROVU)
🛑এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কি সেই সংকীর্ণ দ্বার দিয়ে যাবেন যা প্রভু যীশু তাঁর পবিত্র রক্ত দ্বারা রচনা করেছেন যেন মেষের দলে থাকতে পারেন যেন ঈশ্বর প্রদত্ত ধার্মিকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে ধার্মিকতার ফলে ফলবান হবেন?
না কি ধ্বংসাত্মক সেই প্রশস্ত পথে যাবেন, সেই ছাগলের দলে যারা নিজ ধার্মিকতা প্রতিষ্ঠায় শূণ্যে মুষ্ঠাঘাত করছেন , যে ধার্মিকতায় কোন ঈশ্বরীয় ধার্মিকতা নেই , আছে অপেক্ষামান অগ্নিকুন্ড যা কখনও শেষ হবে না?
না কি ধ্বংসাত্মক সেই প্রশস্ত পথে যাবেন, সেই ছাগলের দলে যারা নিজ ধার্মিকতা প্রতিষ্ঠায় শূণ্যে মুষ্ঠাঘাত করছেন , যে ধার্মিকতায় কোন ঈশ্বরীয় ধার্মিকতা নেই , আছে অপেক্ষামান অগ্নিকুন্ড যা কখনও শেষ হবে না?
অতএব , সুযোগ কিনে নিন , কেননা এ কাল মন্দ।।
Comments
Post a Comment