ক্রুশের যন্ত্রণা ঈশ্বরের মন্ত্রনা

ভূমিকা: ঈশ্বরের মহাপরিকল্পনায় খ্রীষ্ট যীশু ক্রুশে আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন, কিন্তু এই মহান ঐতিহাসিক ও ধর্মতাত্ত্বিক সত্যকে অনেকেই অবিশ্বাস করেন। তাতে ঈশ্বরের ও তাঁর প্রজাদের সমস্যা নেই। সমস্য হচ্ছে তাদেরই জন্য যারা এই পরম সত্যকে অস্বীকার করে, যার পরিনাম অনন্ত মৃত্যু। এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে খ্রীষ্টের ক্রুশীয় যন্ত্রণা ও মৃত্যু যে ঈশ্বরের পরিকল্পনা হিসাবে বাস্তবায়িত হয়েছে তা ঐতিহাসিক ও ধর্মতাত্ত্বিক দিক থেকে আলোচনা করা হবে।
প্রথমত: খ্রীষ্টের মৃত্যু বিষয়ক ভাববাণী: আমি এই প্রবন্ধে দু’টি ভাববাণী নিয়ে আলোচনা করব।
(১) ঈশ্বর তাঁর প্রত্যাদেশ দ্বারা সৃষ্টির আরম্ভ থেকেই নানা জাতির মুক্তির জন্য খ্রীষ্টের আগমন ধ্বনি প্রকাশ করেছেন। আমরা যদি লক্ষ্য করি, আমাদের আদি পিতা যখন পাপ করেছিলেন তখন ঈশ্বর শয়তানকে শাপ দিয়েছিলেন। ঈশ্বর শয়তানকে বলেছিলেন, “আর আমি তোমাতে ও নারীতে; এবং তোমার বংশে ও তাহার বংশে পরস্পর শত্রুতা জন্মাইব; সে তোমার মস্তক চূর্ণ করিবে, এবং তুমি তাহার পাদমূল চূর্ণ করিবে।” (আদি ৩:১৫ পদ)। শত শত বৎসর ধরে এই পদটি বাইবেলের প্রথম সুসমাচার হিসাবে পরিচিত। এই পদটি বহুযুগ ধরে ঈশ্বরের সন্তানদের জন্য প্রতিজ্ঞাত আশা হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। এই পদটি যদি আমরা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখতে পাই কোন কিছু ভবিষ্যতে ঘটতে যাচ্ছে। এতে পরিষ্কার বলা হচ্ছে শয়তানের এক দল তৈরী হবে যারা ঈশ্বরের সন্তানদের ঘৃণা করবে, ঈশ্বরকে ঘৃণা করবে। আশ্চর্যের বিষয় যে, প্রথম সুসমাচারটি শয়তানকে অভিশাপ দেওয়ার মধ্য দিয়ে ঈশ্বর মানুষকে রক্ষার ব্যবস্থা করেছেন। সে যাই হোক, আমরা যখন এই পদটি সাবধানতার সংগে পাঠ করি, তখন দেখতে পাই, যে পরিত্রাণকর্তা আসবেন তিনি হবেন নারীর বংশ থেকে। সমস্ত মানব জাতি পুরুষের বংশ থেকে। পুরুষরা সাধারণত বংশের বাতি জ্বালায় কিন্তু এখানে আমরা দেখতে পাই একজন ব্যক্তি (একবচন ও পুরুষ) আসবেন তিনি শয়তানের মাথা চূর্ণ করে দিবেন এবং শয়তান তাঁর পায়ে শুধু আঘাত করবে। প্রকৃত পক্ষে যিশাইয় ভাববাদী যীশুর জন্মের প্রায় ৭০০ বছর পূর্বে ভাববাণী বলেছিলেন, “পরিত্রাণকর্তার জন্ম হবে এক কুমারীর গর্ভে যা মথি যীশুর জন্ম বিবরণে এই ভাববাণী পূর্ণতার বিবরণ দিয়েছেন। (মথি ১:২৩ পদ)। সাধু পৌল দেখিয়েছেন যে, যীশু স্ত্রীজাত (গালাতীয় ৪:৪ পদ)। খ্রীষ্টের কুমারীর ঘরে জন্মই প্রমাণ করে হবার বংশ থেকে একজন আসবেন যিনি শয়তানের মাথা চূর্ণ করবেন। বস্তুতঃ খ্রীষ্ট যীশু কালভেরী ক্রুশে প্রায়শ্চিত্ত বলিদানের মধ্য দিয়ে শয়তানকে পরাজিত করেছেন। কিভাবে তা সম্ভব হয়েছে? খ্রীষ্ট তাঁর ক্রুশীয় মৃত্যু দ্বারা তাঁর প্রজাদের পাপের সমস্ত দেনা পরিশোধ করেছেন। তিনি ঈশ্বরের বিচারের সন্তুষ্টতা দিয়েছেন, মৃত্যুকে জয় করেছেন এবং স্বর্গের দরজা খুলে দিয়েছেন। তাইতো ইব্রীয় লেখক পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হয়ে বলেন, “ভাল, সেই সন্তানগণ যখন রক্ত মাংসের ভাগী, তখন তিনি নিজেও তদ্রুপ তাহার ভাগী হইলেন; যেন মৃত্যু দ্বারা মৃত্যুর কর্তৃত্ব বিশিষ্ট ব্যক্তিকে অর্থাৎ দিয়াবলকে শক্তিহীন করেন ।” (ইব্রীয় ২:১৪ পদ)। উপরোক্ত প্রথম ভাববাণী দ্বারা এই সত্য প্রতীয়মান হয় যে, যীশুর ক্রুশের মৃত্যু ঈশ্বরের পরিকল্পনার অধীন।।
(২) দ্বিতীয় ভাববাণী যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঈশ্বর খ্রীষ্টের জন্মের প্রায় ৭০০ বছর পূর্বে যিশাইয় ভাববাদীর কাছে তাঁর প্রজাদের মুক্তির জন্যে খ্রীষ্টের মৃত্যুর কথা প্রকাশ করেছিলেন। তাই যিশাইয় ৫৩ অধ্যায় খ্রীষ্টের মৃত্যু সম্পর্কীত বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নবী যিশাইয় এইভাবে খ্রীষ্টের আগত ক্রুশে দুঃখভোগের বর্ণনা করেছেন, “কিন্তু তিনি আমাদের অর্ধমের নিমিত্ত বিদ্ধ, আমাদের অপরাধের নিমিত্ত চূর্ণ হইলেন; আমাদের শাস্তিজনক শাস্তি তাঁহার উপরে বর্ত্তিল, এবং তাঁহার ক্ষত সকল দ্বারা আমাদের আরোগ্য হইল।” যিশাইয় আরো বলেন, “তথাপি তাঁহাকে চূর্ণ করিতে সদাপ্রভুরই মনোরথ ছিল; তিনি তাঁহাকে যাতনাগ্রস্থ করিলেন; তাঁহার প্রাণ যখন দোষার্থক বলি উৎসর্গ করিবে, তখন তিনি আপন বংশ দেখিবেন, দীর্ঘায়ু হইবেন, এবং তাঁহার হস্তে সদাপ্রভুর মনোরথ সিদ্ধ হইবে” (যিশাইয় ৫৩:১০ পদ)। উপরোক্ত পদগুলো যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে আমরা দেখতে পাই খ্রীষ্ট নিজের জন্য নয় কিন্তু অন্যের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তিনি সত্যিই পাপবিহীন ছিলেন কিন্তু তিনি পাপীদের সাথে পাপস্বরূপ হইলেন; যেমন প্রভুর বাক্য বলে, “যিনি পাপ জানেন নাই তাঁহাকে তিনি আমাদের পক্ষে পাপস্বরূপ করিলেন, যেন আমরা তাঁহাতে ঈশ্বরের ধার্মিকতাস্বরূপ হই।” (২ করি ৫:২১, তুলনীয় গালাতীয় ১:৩,৪ ইব্রীয় ৪:১৫ পদ)। অধিকন্তু, ঈশ্বরের সাথে আমাদের শান্তির জন্যে খ্রীষ্ট ঈশ্বর প্রদত্ত শাস্তি বহন করেছেন। খ্রীষ্টের ক্ষত দ্বারা অর্থাৎ ক্রুশীয় মৃত্যু দ্বারা তাঁর প্রজাদের জন্য মুক্তি বা পরিত্রাণ আনয়ন করেন। সাধু পিতর এই ভাববাণীর প্রত্যায়ন করেন, “তিনি (খ্রীষ্ট) আমাদের পাপভার তুলিয়া লইয়া আপনি নিজ দেহে কাষ্ঠের উপরে বহন করিলেন, যেন আমরা পাপের পক্ষে মরিয়া ধার্মিকতার পক্ষে জীবিত হই; তাঁহারই ক্ষত দ্বারা তোমরা আরোগ্য প্রাপ্ত হইয়াছ।” কেননা তোমরা মেষের ন্যায় ভ্রান্ত হইয়াছিলে, এখন তোমাদের প্রাণের পালক ও অধ্যক্ষের কাছে ফিরিয়া আসিয়াছ।” (১ পিতর ২:২৩-২৫ পদ)। তাহলে আমরা এই ভাববাণীর আলোকে কি দেখতে পাই? খ্রীষ্ট ক্রুশীয় মৃত্যুর জন্যে কোন পাপ করেন নি, কিন্তু তা ছিল ঈশ্বরের পরিকল্পনা (মথি ২৬:৩৯, লূক ২২:৪২, যোহন ১২:২৭, প্রেরিত ১:২৩ পদ)। তিনি ঈশ্বরের মেষশাবক হিসাবে বলি উৎসর্গীকৃত হয়েছিলেন (যোহন ১:২৯ পদ)। তিনিই নিস্তার পর্বের মেষশাবক। তাঁর প্রায়শ্চিত্ত বলি আমাদের সাধারণ রোগ নয় কিন্তু পাপ থেকে মুক্ত করে।
দ্বিতীয়ত: এই অংশে আমরা দেখব যে, খ্রীষ্টের ক্রুশীয় মৃত্যুর পূর্বে ঘটনার সময় খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। (ক) যীশুর শিষ্যগণ যখন খ্রীষ্টের মৃত্যু বিষয়ক ভাববাণী শুনেছিলেন তারা সত্যিই দুঃখিত হয়েছিলেন (মথি ১৭:২৩ পদ)। অনেকে মেনে নিতে পারেন নি। যেমন শিষ্য পিতর বলেছিলেন, “প্রভু ইহা (ক্রুশীয় মৃত্যু) আপনা হইতে দূরে থাকুক, ইহা আপনার প্রতি কখনো ঘটিবে না।” (মথি ১৬:২২ পদ)। কিন্তু খ্রীষ্ট পিতরকে অনুযোগ ও সাবধান করেছিলেন, “কিন্তু তিনি মুখ ফিরাইয়া পিতরকে কহিলেন, আমার সন্মুখ হইতে দূর হও, শয়তান, তুমি আমার বিঘœস্বরূপ; কেননা যাহা ঈশ্বরের, তাহা নয়, কিন্তু যাহা মনুষ্যের, তাহাই তুমি ভাবিতেছ।” (মথি ১৬:২৩ পদ)। প্রকৃতপক্ষে অনেক মানুষ আছে যারা শিষ্য পিতরের মতো খ্রীষ্টের মৃত্যু মেনে নিতে পারেন না; যদিও তা ছিল ঈশ্বরের মন্ত্রণা। (খ) গেৎসীমানী বাগানে যখন প্রভু যীশু শত্রুদের হস্তে সর্মপিত হন তখন শিষ্য পিতর যীশুকে রক্ষা করার জন্যে মহাযাজকের দাসের কান কাটেন। তখন যীশু তাকে বলেছিলেন, তোমার খড়গ পুনরায় স্বস্থানে রাখ, কেননা যে সকল লোক খড়গ ধারণ করে, তাহারা খড়গ দ্বারা বিনষ্ট হইবে। আর তুমি কি মনে কর যে, আমি আমার পিতার কাছে বিনতি করিলে তিনি এখনই আমার জন্য দ্বাদশ বাহিনী অপেক্ষা অধিক দূত পাঠাইয়া দিবেন না? কিন্তু তাহা করিলে কেমন করিয়া শাস্ত্রের এই বচন (ক্রুশীয় মৃত্যু) সকল পূর্ণ হইবে যে, এইরূপ হওয়া আবশ্যক” (মথি ২৬:৫৩-৫৪ পদ)। এই ঘটনায় আমরা দেখি যে, খ্রীষ্ট স্ব-ইচ্ছায় তিনি ক্রুশের দিকে যাচ্ছেন। কারণ তিনি তা জানতেন যে, তাঁকে ক্রুশে তাঁর পিতার মন্ত্রণা অনুসারে জীবন উৎসর্গ করতে হবে।
তৃতীয়ত: প্রেরিতদের শিক্ষা: পবিত্র নতুন নিয়ম যীশুর শিষ্যগণ পবিত্র আত্মার আবেশে লিখেছিলেন। প্রেরিতগণ প্রভুর মৃত্যু ঘটনা একটি ঐতিহাসিক ও ধর্মতাত্ত্বিক দিক থেকে বিশ্লেষণ করেছেন।
(১) মন্ডলীর জন্মদিনে পিতর ই¯্রায়েল জাতিকে বলেছিলেন, “সেই ব্যক্তি ঈশ্বরের নিরূপিত মন্ত্রণা ও পূর্ব জ্ঞান অনুসারে সমর্পিত হইলে তোমরা তাঁহাকে অর্ধমীদের হস্ত দ্বারা ক্রুশে দিয়া বধ করিয়াছিলে। (প্রেরিত ২:২৩ পদ)। পুনরায় শিষ্য পিতর বলেন, “কিন্তু তোমরা (যিহুদীরা) জীবনের আদিকর্তাকে বধ করিয়াছিলে----,” সাধূ পিতর আরও নিশ্চিত করে বলেন, “ঈশ্বরের ভাববাণী অনুসারে তিনি দুঃখভোগ করেছেন, “কিন্তু ঈশ্বর তাঁহার খ্রীষ্টের দুঃখভোগের বিষয়ে যে সকল কথা সমস্ত ভাববাদীর মুখ দ্বারা পূর্বে জ্ঞাত করিয়াছিলেন, সেই সকল এইরূপে পূর্ণ করিয়াছেন।” (প্রেরিত ৩:১৮ পদ)
(২) সাধু পৌল তাঁর পত্রগুলোতে খ্রীষ্টের মৃত্যু ঈশ্বরের মন্ত্রণা হিসাবে প্রকাশ করেছেন। এর বিভিন্ন দিক থেকে অর্থ প্রকাশ করেছেন।
যেমন:- (১) ঈশ্বরীয় ধার্মিকতা প্রকাশের জন্য খ্রীষ্টের প্রায়শ্চিত্ত বলি উৎসর্গীকৃত হয়েছে। (রোমীয় ৩:২৪ পদ) । (২) আমাদের পাপের জন্য তিনি শত্রুদের হস্তে ক্রুশারোপিত হওয়ার জন্য সমর্পিত হয়েছেন। (রোমীয় ৪:২৫ পদ)। (৩) ঈশ্বরের প্রেম প্রকাশের জন্যে (রোমীয় ৫:৮ পদ)। (৪) জীবন-দায়ক ধার্মিকতা আনয়নের জন্যে (রোমীয় ৫:১৮, ২ করি ৫:২১ পদ)। (৪) ঈশ্বরের পরাক্রম প্রকাশের জন্যে (১ করি ১:১৮ পদ) । (৫) পরিত্রাণ দান করার জন্যে ( ১ করি ১৫:৩ পদ)। (৬) ঈশ্বরের অনুগ্রহে ধার্মিক গণিত করার জন্যে (গালাতীয় ২:২১ পদ) । (৭) অভিশাপ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্যে (গালাতীয় ৩:১৩ পদ) । (৮) বিচ্ছেদের দেওয়াল ভেঙ্গে ফেলার জন্যে (যিহুদী ও পরজাতীয়) ইফিষীয় ২:১১-১৮ পদ)। (৯) খ্রীষ্টের পিতা ঈশ্বরের প্রতি আজ্ঞাবহতার জন্যে (ফিলি ২:৮ পদ) । এমনিভাবে সাধু পৌল ও অন্যান্য প্রেরিতগণ খ্রীষ্টের মৃত্যুর সাথে অসংখ্য আর্শিবাদের কথা বলেছেন যা ঈশ্বরের পরিকল্পনা অনুযায়ী সিদ্ধ হয়।
উপসংহার:- খ্রীষ্টের মৃত্যু খ্রীষ্টানদের আবিষ্কৃত কোন যড়যন্ত্রমূলক বা কাল্পনিক শিক্ষা নয়। এই শিক্ষার রচক স্বয়ং ঈশ্বর। তিনি তাঁর মহাপরিকল্পনায় প্রভু যীশুকে ক্রুশে জীবন দিতে সমর্থন দিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রনা অনুসারেই খ্রীষ্ট পাপী মানুষের জন্যে কালভেরীতে বদলি হিসেবে জীবন দিয়েছেন। আমরা বিস্তারিতভাবে দেখেছি খ্রীষ্টের মৃত্যু বাইবেলের প্রথম থেকে ভাববাণী করা হয়েছে এবং তা বাস্তবায়ন হয়েছে। খ্রীষ্ট নিজে তাঁর মৃত্যুকে সমর্থন করেছেন, এড়িয়ে যান নি। প্রেরিতগণ প্রভু যীশুর ক্রুশীয় মৃত্যুর পূর্নাঙ্গ ব্যাখ্যা দিয়েছেন যেন পাপী মানুষ খ্রীষ্টের কৃত বলিদান গ্রহণ করে পাপের ক্ষমা ও অনন্ত জীবনের ঠিকানা পেতে পারে। তাই আসুন ইতিহাসের সত্য ঘটনা মেনে নিয়ে, তাঁর পথ প্রর্দশিত সরল পথ অনুসরণ করি।। আমেন।।
আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে Click করুন.
The-suffering-of-the-cross-is-the-ministry-of-God

Comments

Popular posts from this blog

একজন ভাল মা অথবা বাবা হওয়া সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে?

কিভাবে আমি নিশ্চিত জানতে পারি, মরে গেলে পর আমি স্বর্গে যাব?

প্রশ্ন: মৃত্যুর পর আপনি কোথায় যাবেন?

আমি কিভাবে ঈশ্বরের সন্তান হতে পারি?

করোনা ভাইরাসের জন্য শারীরিক ও আত্মিক প্রস্তুতি

প্রশ্ন: যীশু খ্রীষ্ট কে?

পর্ণোছবি (অশ্লীল ছবি) সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে? পর্ণোছবি দেখা কী পাপ?

প্রশ্ন: বাইবেল কি সত্যিই ঈশ্বরের বাক্য?

মৃত্যুর পরে কি কোন জীবন আছে?

খ্রীষ্টীয় পরিত্রাণের উদ্দেশ্য: প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির মত হওয়া

Popular Posts

একজন ভাল মা অথবা বাবা হওয়া সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে?

কিভাবে আমি নিশ্চিত জানতে পারি, মরে গেলে পর আমি স্বর্গে যাব?

প্রশ্ন: মৃত্যুর পর আপনি কোথায় যাবেন?

আমি কিভাবে ঈশ্বরের সন্তান হতে পারি?

করোনা ভাইরাসের জন্য শারীরিক ও আত্মিক প্রস্তুতি

প্রশ্ন: যীশু খ্রীষ্ট কে?

পর্ণোছবি (অশ্লীল ছবি) সম্বন্ধে বাইবেল কী বলে? পর্ণোছবি দেখা কী পাপ?

প্রশ্ন: বাইবেল কি সত্যিই ঈশ্বরের বাক্য?

মৃত্যুর পরে কি কোন জীবন আছে?

খ্রীষ্টীয় পরিত্রাণের উদ্দেশ্য: প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির মত হওয়া